বাংলায় সি প্রোগ্রামিং থেকে কিভাবে প্রোগ্রামিং করতে হয়, কিভাবে নিজে একটা প্রোগ্রাম লিখব পাশা পাশি একটা সফটওয়ার বা প্রোগ্রাম লিখতে কি কি লাগবে, এসব সম্পর্কে জানা যাবে। আমরা যত গুলো অটোমেটিক মেশিন দেখি, সব গুলোই এক বা একের অধিক প্রোগ্রাম দিয়ে চলে। আর প্রোগ্রামটা লেখা হয় প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ দিয়ে। প্রোগ্রামিং জানলে যে শুধু কম্পিউটারের জন্যই সফটওয়ার তৈরি করা যাবে এমন না, সব কিছুর জন্যই প্রোগ্রাম বানানো যাবে। ছোট্ট একটা ক্যালকুলেটর হতে শুরু করে রোবোট বা এয়ারক্রাফট পর্যন্ত সব কিছুর প্রোগ্রাম।
অনেক গুলো Programming Language রয়েছে শেখার জন্য। এ গুলোর মধ্যে জনপ্রিয় একটা হচ্ছে এই C Programming। ডেনিস রিচি (জন্ম সেপ্টেম্বর ৯, ১৯৪১ – মৃত্যু অক্টোবর ৮, ২০১১) এর ডেভেলপ করা এই সি ল্যাঙ্গুয়েজ থেকে নতুন অনেক গুলো ল্যাঙ্গুয়েজই তৈরি হয়েছে পরবর্তিতে। এ জন্য এই একটি ল্যাঙ্গুয়েজ ভালো করে শিখলে পরবর্তিতে অনেক গুলো ল্যাঙ্গুয়েজে সহজেই কোড লেখা যায়।
কম্পিউটারকে ইন্সট্রাকশন দেওয়ার প্রক্রিয়া হচ্ছে প্রোগ্রামিং। ইন্সট্রাকশন গুলো কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে লিখতে হয়। যে নিয়ম গুলো মেনে প্রোগ্রাম লিখতে হয়, তা হচ্ছে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। সি শিখতে শিখতে আমাদের অনেক কিছুই শেখা হয়ে যাবে। একসময় আমরা সফটওয়ার, ওয়েব সাইট বা মোবাইল অ্যাপ, হোম অটোমেশন ইত্যাদির জন্য সফটওয়ার তৈরি করতে পারব। আর তা পারব আজ যদি আমরা শেখা শুরু করি। শেখা খুবি সহজ। যা যা লাগবে, তা হচ্ছে একটা কম্পিউটার, ইন্টারনেট আর কিছু না। বাকি গুলো ইন্টারনেট থেকেই শিখে নেওয়া যাবে। প্রোগ্রাম লেখার জন্য দরকার হচ্ছে একটা টেক্সট এডিটর বা আইডিই। তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা প্রথম সি প্রোগ্রাম লেখাটিতে।
একটা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের কয়েকটি গুরুত্ত্বপূর্ণ টপিক্স হচ্ছে অপারেটর, স্ট্রিং এবং কারেকটার, কন্ট্রোল ফ্লো, লুপিং, ফাংশান, অ্যারে ইত্যাদি। এ অল্প কয়েকটি টপিক্স সব গুলো ল্যাঙ্গুয়েজ এর ভিত্তি। একটা ল্যাঙ্গুয়েজ এর গুলো ভালো করে জানা থাকলে বাকি ল্যাঙ্গুয়েজ গুলোর জন্যও জানা সহজ হয়ে যায়। এখানে দরকারী সব গুলো টপিক্সই সহজে লেখার চেষ্টা করেছি।
লেখাটি দেখা যেতে পারে।
Thanks for everything👍
ConversionConversion EmoticonEmoticon